|
| Medicine Name | : | Tryptin Plus Tablet |
|---|---|---|
| Dosage | : | 12.5 mg/5 mg |
| Generic Name | : | Amitriptyline Hydrochloride + Chlordiazepoxide |
| Therapeutic Class | : | Drugs for depression & anxiety, Combined anxiolytics & anti-depressant drugs |
| Company Name | : | Square Pharmaceuticals PLC. |
Tryptin Plus Tablet এর কাজ
ট্রিপটিন প্লাস: মাঝারি থেকে তীব্র মাত্রার বিষণ্ণতা এবং এর সঙ্গে সংশ্লিষ্ট উদ্বিগ্নতা রোধে ব্যবহৃত হয়। চিকিৎসার প্রথম সপ্তাহ থেকেই যে সকল লক্ষণসমূহের উন্নতি লক্ষ্য করা যায় সেগুলো হলো নিদ্রহীনতা, অপরাধবোধ বা মূল্যহীনতা, উত্তেজনা, মানসিক ও শারীরিক উদ্বিগ্নতা, আত্মহত্যার প্রবণতা ও ক্ষুধামন্দা ইত্যাদি।
Tryptin Plus Tablet খাওয়ার নিয়ম
ট্রিপটিন প্লাস পর্যাপ্ত সেবনমাত্রা লক্ষণ ও ব্যক্তির ক্ষেত্রে কার্যকরিতায় আলাদা। পর্যাপ্ত কার্যকারিতা পাওয়ার পর সেবনমাত্রা কমিয়ে এনে বন্ধ করতে হবে। সেবনমাত্রার বড় ভাগ রাতের বেলা নেয়া উচিত। কিছু কিছু ক্ষেত্রে রাতে একবার সেবনই যথেষ্ট। প্রাথমিক পর্যায়ে ৩-৪ টি পর্যন্ত ট্যাবলেট দিনের বিভিন্ন ভাগে গ্রহণ করা যেতে পারে। অথবা চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী সেব্য।
গর্ভাবস্থায় ও স্তন্যদানকালে Tryptin Plus Tablet এর ব্যবহার
গর্ভাবস্থায় ও দুগ্ধদানকারী মায়েদের ক্ষেত্রে ইহার নিরাপদ ব্যবহার প্রতিষ্ঠিত হয়নি।
Tryptin Plus Tablet এর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া ও সতর্কতা
পার্শ্ব-প্রতিক্রিয়া: এই প্রিপারেশন ব্যবহারে বিষণ্ণতার সাথে সাধারণ লক্ষণসমূহ যেমন- ক্ষুধামন্দা, ক্লান্তি, দূর্বলতা, অস্থিরতা ও তন্দ্রাভাব ইত্যাদি লক্ষ্য করা যায়।
প্রতিকূল প্রতিক্রিয়া: তন্দ্রাভাব, শুদ্ধ মুখ, কোষ্টকাঠিন্য, ঝাপসা দৃষ্টি, মাথা ঘোরানো, পেটফাপা ইত্যাদি লক্ষণ বেশী পরিলক্ষিত হয়। অন্যান্য প্রতিক্রিয়ার মধ্যে প্রগাঢ় স্বপ্ন, যৌন অক্ষমতা, কম্পন, দ্বিধা বোধ ও নাক বন্ধ হওয়া ইত্যাদি লক্ষণ সমূহ অল্প মাত্রায় দেখা যায়।
সতর্কতা: মৃগী রোগীর ক্ষেত্রে এটি সাবধানতার সঙ্গে ব্যবহার করা উচিত। হাইপারথাইরয়েড এর রোগী বা যারা থাইরয়েডের ঔষধ গ্রহণ করেন তাদের ক্ষেত্রে এই প্রিপারেশান ব্যবহারের ক্ষেত্রে নিবিড় পর্যবেক্ষণ প্রয়োজন হয়। ত্রুটিপূর্ণ কিডনী বা লিভারের রোগীদের ক্ষেত্রেও এই প্রিপারেশোন ব্যবহারে সাবধানতা অবলম্বন করা উচিত। শিশুদের জন্য এটি ব্যবহারের ক্ষেত্রে অবস্থার অবনতি, আত্মহত্যার প্রবণতা ও আচরণের অস্বাভাবিক পরিবর্তনসমূহ নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করতে হবে।
শিশুদের ক্ষেত্রে: শিশুদের ক্ষেত্রেও ইহার কার্যকারিতা প্রমানিত নয়। শিশু কিশোরদের ক্ষেত্রে এর ব্যবহারে প্রয়োজনীয়তার পাশাপাশি ঝুঁকিগুলো বিবেচনায় রাখতে হবে।
বৃদ্ধদের ক্ষেত্রে: বয়োজ্যেষ্ঠ ও দুর্বল রোগীদের ক্ষেত্রে অপসংগতি, অতি নিদ্রা, দ্বিধা বোধ ইত্যাদি রোধে সর্বনিম্ন মাত্রায় গ্রহন করা উচিত।
মাত্রাধিক্যতা: এই ধরণের ঔষধে অতিরিক্ত মাত্রার ব্যবহার মৃত্যু ঘটাতে পারে। অ্যামিট্রিপটাইলিন এর অতিরিক্ত মাত্রা ব্যবহারে অনিয়মিত হৃদস্পন্দন, নিম্ন রক্তচাপ, খিচুনী ও স্নায়ুবিক বিষণ্ণতা ইত্যাদি লক্ষণ প্রকাশ পায় যা অচেতন অবস্থা পর্যন্ত পৌছাতে পারে। বেনজোডায়াজেপিন এর অতিরিক্ত ব্যবহারে তন্দ্রাভাব, দ্বিধা বোধ, অচেতন অবস্থা এবং হ্রাসপ্রাপ্ত প্রতিবর্তী ক্রিয়া দেখা যেতে পারে।
ক্লোরডায়াজিপোক্সাইড হঠাৎ গ্রহন বন্ধ করলে বারবিচুরেট ও অ্যালকোহল বন্ধের ন্যায় খিচুনি, কম্পন, পেটে ও মাংসপেশীতে টান, বমি, ঘাম ইত্যাদি লক্ষণ পরিলক্ষিত হয়। কয়েক মাস সঠিক মাত্রায় গ্রহনের পর বন্ধ করলে সাময়িক খারাপ লাগা ও তন্দ্রাহীনতার মত মুদু লক্ষণ প্রকাশ পায়। অ্যামিট্রিপটাইলিন হঠাৎ বন্ধে বমি ভাব, মাথা ব্যথা, অস্থিরতাবোধ দেখা যায়।
