কিটোটিফেন: ব্যবহার, পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া, ডোজ ও সতর্কতা
কিটোটিফেন (Ketotifen) এর ব্যবহার, পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া, ডোজ ও সতর্কতা ইত্যাদি সম্পর্কে বিস্তারিত.....
Admin
কিটোটিফেন: ব্যবহার, পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া, ডোজ ও সতর্কতা
কিটোটিফেন (ইংরেজি: Ketotifen) হাঁপানী রোগের প্রতিরোধ চিকিৎসায় সোডিয়াম ক্রোমোগ্লাইকেট এর মত ব্যবহৃত হয়। কিটোটিফেন এন্টিহিস্টামিন কার্যকারিতাও প্রদর্শন করে। কিটোটিফেন এর উল্লেখযোগ্য এন্টি-এ্যানাফাইল্যাকটিক গুণাবলী রয়েছে। কিটোটিফেন হাঁপানীর আক্রমণ প্রতিরোধে কার্যকর। কিটোটিফেন হিস্টামিনের কার্যকারিতা দীর্ঘসময় ধরে প্রতিহত করে, যা কিটোটিফেন এর এন্টি-এ্যানাফাইল্যাকটিক গুণাগুণ থেকে আলাদা। পরীক্ষামূলক গবেষণায় দেখা গেছে যে কিটোটিফেন মুখে সেবনের পর মাস্ট কোষ স্থিতকারী ইনহেলারের মতই কার্যকর। এসব পরীক্ষায় অন্যান্য এন্টিহিস্টামিন ওষুধগুলো অকার্যকর বলে প্রমাণিত। হাঁপানী রোগীদের উপর পরীক্ষা-নিরীক্ষায় এর প্রমান পাওয়া গেছে। কিটোটিফেন ব্যবহারে হাঁপানীর আক্রমণের সংখ্যা, তীব্রতা এবং স্থায়িত্ব কমে যায়। কোন কোন ক্ষেত্রে রোগী সম্পূর্ণ হাঁপানীর আক্রমণ থেকে দূরে থাকে। কিটোটিফেন ব্যবহারের ফলে কর্টিকোষ্টেরয়েড এবং ব্রঙ্কোডাইলেটর এর ব্যবহারের মাত্রা কমিয়ে দেয়া যেতে পারে। কিটোটিফেন এর প্রতিরোধী কার্যকারিতা প্রকাশ পেতে কয়েক সপ্তাহ পর্যন্ত সময় লাগে। হাঁপানীর সুনির্দিষ্ট আক্রমণ কিটোটিফেন প্রতিহত করে না। কিটোটিফেন এর কাজ ক…