চুলকানি (প্রুরিটাস): কারন, লক্ষন, চিকিৎসা ও পরামর্শ

প্রুরিটাস: কারন, লক্ষন, চিকিৎসা ও পরামর্শ সম্পুর্ন বিনামূল্যে OshodherKotha.com —এ
Admin
চুলকানি (প্রুরিটাস): কারন, লক্ষন, চিকিৎসা ও পরামর্শ

Pruritus বা প্রুরিটাস, সাধারণত চুলকানি নামে পরিচিত, ইহা একটি প্রচলিত উপসর্গ যা জীবনের মানকে উল্লেখযোগ্যভাবে ক্ষতিগ্রস্ত করতে পারে। কোন কারণে শরীরের কোন স্থানে চুলকানি হইলে এবং ঐ স্থানে চুলকাইলে, সেই স্থানে চামড়ার কিছু ক্ষতি সাধিত হয়। বার বার ঐ স্থানে চুলকাইয়া আক্রান্ত স্থান বিবর্ণ, পুরু ও শক্ত হইয়া যায়। এই অবস্থার নাম প্রুরিটাস উইথ লিচেনিফিকেশন।

কোন সময় চুলকানি হইলে যথাসময়ে উহার চিকিৎসা না লইয়া এই অবস্থায় দীর্ঘদিন ভুগিলে এই পরিস্থিতির সৃষ্টি হইতে পারে।

চুলকানির লক্ষন

  1. দৃশ্যমান ত্বক পরিবর্তন: চুলকানির সাথে লালভাব, ফোলাভাব এবং ক্ষত হতে পারে।
  2. স্থানীয় বা সাধারণ চুলকানি: সংবেদন একটি নির্দিষ্ট এলাকায় সীমাবদ্ধ বা ব্যাপক হতে পারে।
  3. শুষ্ক, আঁশযুক্ত ত্বক: একজিমা এবং এর মতো পরিস্থিতিতে সাধারণ সোরিয়াসিস.
  4. সেকেন্ডারি ক্ষত: দীর্ঘস্থায়ী স্ক্র্যাচিং এক্সকোরিয়েশন, লাইকেনিফিকেশন এবং সেকেন্ডারি ইনফেকশন হতে পারে।

চুলকানির ঔষধ

  1. চুলকানির জন্য Antihistamine জাতীয় ঔষধ - Alcet অথবা, Deslor অথবা, Bexidal অথবা, Bilastin অথবা, Ebatin ইত্যাদি।
  2. চুলকিয়ে ক্ষত সৃষ্টি হচ্ছে বা চামড়া ছিলে গেলে Crem. Pevitin অথবা, Spectazol N অথবা, Pevison ইত্যাদি।
  3. ফুসকুড়ি থাকলে সাথে খাবারের অন্যান্য ঔষধ - এন্টিবায়োটিক, এন্টি-ফাঙ্গাল ইত্যাদি এড করতে হবে।
  4. রোগির অস্থিরতা ভাব দূর করতে - Triptin অথবা, Telazine 1 অথবা, Notin দিতে হবে।
  5. সমস্যা সারা শরীর থাকলে লৌশন - Lorix Plus অথবা, Tetrasol অথবা, Elimet plus ইত্যাদি দেয়া যায়।

চুলকানি হলে করনীয়

  1. এলার্জি জাতিয় খাবার পরিহার করতে হবে।
  2. মানসিক অস্থিরতা বৃদ্ধি পায় এমন কাজ করা যাবেনা।
সতর্কতা! ইহা একটি নমুনা চিকিৎসা মাত্র, সকল প্রকার ঔষধের ডোজ (খাবারের নিয়ম) রোগির শরীরের গঠন, বয়স, ওজনের ওপরে নির্ভর করে দেয়া হয়, তায় সেবনের পূর্বে অভিজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শ নিন।

Post a Comment